0
সময়ের কথা প্রতিবেদক  : গভীর বিষাদ অথবা অত্যধিক ভোগ— এই দুই হামেশাই সংসারী মানুষকে টেনে নিয়ে যায় সন্ন্যাসের পথে। এছাড়া কারণ হিসেবে থাকে নিখাদ ঈশ্বরপ্রীতি। কিন্তু, জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের কারণটা কী? কেন সন্ন্যাসিনী হয়ে যেতে চেয়েছিলেন প্রাক্তন সিংহল-সুন্দরী?
জ্যাকলিনের ক্ষেত্রে অবশ্য উপরের কোনাে কারণই খাটে না। যে বয়সে সন্ন্যাসিনী হওয়ার কথা ভেবেছিলেন তিনি, তখন অত্যধিক ভোগে সব বাসনা পূর্ণ হওয়ার কথাই নয়! তখন যে তিনি নেহাতই ১২ বছরের কিশোরী! ওই বয়সে কাউকে দেখে দু’-একটা ছোটখাটো ভাললাগা তৈরি হতেই পারে! থাকতে পারে সেই ভালবাসা পূর্ণ না হওয়ার দুঃখও! তাও সেটাও সন্ন্যাস নেওয়ার জন্য যথেষ্ট কারণ নয়! তা হলে?
জ্যাকলিন জানাচ্ছেন, ওই সন্ন্যাস নেওয়ার ব্যাপারটা ছিল নেহাতই খেয়াল! ছোট থেকেই মানুষের কষ্ট তাঁকে দুঃখ দিত। তাই তাঁর মনে হয়েছিল, সন্ন্যাসিনী হয়ে মানুষের সেবা করলে জীবন সার্থক হবে! সম্প্রতি কিশোরীবেলার এই গোপন কথা তিনি জানিয়েছেন এক টক শো-তে!
তা, না-ই বা হলেন তিনি সন্ন্যাসিনী! মানুষের সেবা করার জন্য যা যা ক্ষমতা থাকা দরকার, ঈশ্বর তো তার সবই তাঁকে দিয়েছেন। সেই ক্ষমতা নিয়ে মানুষের জন্য কী করবেন নায়িকা, সময়ই তার জবাব দেবে!

Post a Comment

 
Top
This is my webpage