0

বাংলাদেশ টাইম : ট্রিপল এক্স পর্যায়ে যৌনসুখ দিতে অক্ষম মার্কিন প্রেসিডেন্ট! বিস্ফোরক মন্তব্য পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসের। 'টাচ উইকলি' নামে এক ম্যাগাজিনকে পলিগ্রামের মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাত্কারে ডোনাল্ড ট্রাম্পের যৌন কেলেঙ্কারি খোলসা করেন এই পর্ন তারকা।

কিমের পরমাণু হুঙ্কার নিয়ে এই মুহূর্তে ততটা ভাবিত নয় মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো, যতটা ডোনাল্ড ট্রাম্পের যৌন কেলেঙ্কারিই নিয়ে। প্রতিদিন প্রায় নিয়ম করে ট্রাম্পকে নিয়ে পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসের একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য ঝড় তুলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।

সম্প্রতি ড্যানিয়েলস বলেন, "ট্রিপল এক্স পর্যায়ে যৌনসুখ পেতে আমি যে অভ্যস্ত, তা তিনি (ডোনাল্ড ট্রাম্প) দিতে পারেননি।" তবে, ড্যানিয়েলস এও জানান, "অবাক হওয়ার কিছু নেই। এই যৌনসঙ্গম ছিল শুধুমাত্র একপক্ষের। তাঁর (ট্রাম্প) এই বয়সে তুমি কি-ই বা আশা করতে পারো।"

পর্ন অভিনেত্রী আরও জানান, ২০০৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাত্ হয়। এর আগেই মেলানিয়ার সঙ্গে বিয়ে করে ফেলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সে সময় দশ দিন অন্তর ড্যানিসেলসকে ফোন করতেন ট্রাম্প, দাবি টাচ ম্যাগাজিনের।

সম্প্রতি দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নির্বাচনী প্রচারে এই কেচ্ছা চাপা দিতে ট্রাম্পের আইনজীবী ড্যানিয়েলসকে ১,৩০,০০০ ডলার  দিয়ে ছিলেন। যদিও এই অভিযোগ সম্পূর্ণভাবে খারিজ করে দেয় হোয়াইট হাউস।

ঘুমের ঘোরে কয়েকশোবার ধর্ষণ করায় অভিযুক্ত তরুণ
নিজস্ব প্রতিবেদন: ঘুমন্ত অবস্থায় 'নিজের অজান্তে' এক তরুণীকে কয়েকশোবার ধর্ষণের অভিযোগ উঠল নিজেকে 'সেক্সোম্যানিয়াক' হিসাবে পরিচয় দেওয়া এক স্কটিশ তরুণের বিরুদ্ধে। গ্লাসগো হাইকোর্টে এখন বিচার চলছে বছর পঁয়ত্রিশের লরেন্স বারিলির। লরেন্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১২ সালের অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় এক তরুণীকে সে কয়েকশোবার ধর্ষণ করেছে। কিন্তু, এই গোটা কাণ্ডটাই নাকি সে করেছে 'ঘুমের ঘোরে' এবং 'নিজের অজান্তে'! ঘটনা এখানেই শেষ নয়, অভিযুক্ত লরেন্সের দাবি, এতবার যৌন মিলন হলেও তাঁর সেসব কথা মোটেই মনে নেই।

'আরটি ডট কম'-এর খবর অনুযায়ী, অভিযোগকারিণী কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলেছেন, "আমাদের আলাপের পর প্রথম একদিন রাতে সে (লরেন্স) যৌনতায় মাতে। পরের দিন সকালে আমি যখন সেই ঘটনার বিষয়ে কথা বলতে যাই তখন সে বলে, তুমি এসব কী বলছ? আমি তো কিছু মনে করতে পারছি না"। এরপর থেকে প্রায় প্রতি রাতেই একই ঘটনা ঘটতে থাকে। অভিযোগকারিণী প্রথমটায় মনে করেন, তাঁর সঙ্গী হয়ত সম্পর্কে 'উত্তেজনা' আনতে এমনটা করছেন। কিন্তু কিছুদিন পর ওই তরুণী বুঝতে পারেন, লরেন্সকে রোখা তাঁর পক্ষে অসম্ভব এবং বিষয়টি মোটেই তিনি উপভোগ করছেন না। সহ্যের সীমা অতিক্রম করতেই আদালতের শরণাপন্ন হন তিনি।


তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আদালতে লরেন্স বলেন, ডাক্তার বলেছে আমি 'সেক্সোম্যানিয়াক'। যদিও তরুণীটির দাবি, তিনি এমন কাউকে কখনও দেখেননি, তবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই বিষয়ে কিছুটা জেনেছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন লরেন্স।

Post a Comment

 
Top
This is my webpage